UTF

মোবাইল: ০১৭৮০-৬৪১৮৯৫

 ইমেইল: contact@utfbd.org

uddipta_tarun_foundation logo

Menu

আমাদের সম্পর্কে

প্রতিষ্ঠার ইতিহাস এবং পরিচালনা ও ব্যবস্থাপনা

বিশ্বব্যাপী কোভিড-১৯ (করোনা ভাইরাস)- এর সময় সংকটকালীন মুহুর্তে সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে নিজ এলাকাসহ আশপাশের  দুস্থ ও অসহায় মানুষদের মধ্যে আর্থিক, খাদ্য, পোশাক, নগদ টাকা এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় সহযোগিতার উদ্দেশ্যে এলাকার যুব সমাজের পক্ষে মোঃ বাদশা সিদ্দিকী এর আহবানে স্থানীয় সম্মানিত ব্যক্তি মো: মোজাম্মেল হক- এর বাসার উঠানে গত ১৫-০৪-২০২০ খ্রি. তারিখে রাত ৮.৪৫ মিনিটে একটি আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।

বিস্তারিত আলোচনান্তে এবং উপস্থিত সকলের সর্বসম্মতিতে এরুপ কার্যক্রম স্থায়ীভাবে পরিচালনার জন্য একটি প্লাটফর্ম অর্থাৎ সামাজিক সংগঠন প্রতিষ্ঠা করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। সিদ্ধান্ত মোতাবেক গত ০১ মে ২০২০ খ্রি. তারিখে সংগঠনটির যাত্রা শুরু হয়।

সংগঠনটি একটি অরাজনৈতিক, অসাম্প্রদায়িক, স্বাধীন সার্বভৌমত্ব বাংলাদেশ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী এবং সুনির্দিষ্ট কাঠামোর আওতায় থেকে সর্বদাই লক্ষ্যে নির্দেশিত স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন হিসেবে পরিচালিত হবে।

প্রথম আলোচনা সভার সিদ্ধান্ত মোতাবেক এবং সমাজে উন্নয়নমূলক ও মানবহিতৈষী কর্মকান্ড পরিচালনার উদ্দেশ্যে প্রতিষ্ঠিত সংগঠনটির কর্মকান্ডে গতিশীলতা আনয়নের লক্ষ্যে গত ২৯-০৪-২০২০ খ্রি. তারিখে একটি কার্যনির্বাহী পরিষদ ও একটি সাধারণ পরিষদ গঠন করা হয়। উক্ত কার্যনির্বাহী পরিষদ পরবর্তীতে একটি উপদেষ্টা পরিষদ গঠন করে যে পরিষদ কার্যকরী পরিষদকে প্রয়োজনীয় পরামর্শ দিয়ে সহযোগীতা করেন।

সংগঠনটি সঠিকভাবে পরিচালনার স্বার্থে “স্বেচ্ছাসেবী সমাজকল্যাণ সংস্থাসমূহ (নিবন্ধন ও নিয়ন্ত্রণ) অধ্যাদেশ- ১৯৬১” – এর আলোকে রেজুলেশনের মাধ্যমে একটি যথোপযুক্ত গঠনতন্ত্র প্রণয়ন করা হয়েছে। উক্ত গঠনতন্ত্র অনুযায়ী- ই বর্তমানে সংগঠনটির সকল কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে।

সংগঠনটির আর্থিক খাতে শৃঙ্খলা, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতকরণের নিমিত্ত রেজুলেশনের মাধ্যমে রুপালি ব্যাংক লি., নীলফামারী কর্পোরেট শাখায় একটি সঞ্চয়ী হিসাব খোলা হয় যার মাধ্যমেই সংগঠনটির সকল আর্থিক লেনদেন সম্পাদিত হয়ে থাকে।

প্রতিষ্ঠাতার বক্তব্য:

সংগঠনকে আমরা একটা সমাজের সাথে তুলনা করতে পারি কারণ সমাজ ও সংগঠন একটি আরেকটির পুরিপূরক। একটিকে বাদ দিয়ে অন্যটিকে কল্পনা করা যায় না। সমাজবিজ্ঞানী ম্যাকাইভার তার Socety: Its Structure & Change’গ্রন্থে বলেছেন সমাজের অর্থই হচ্ছে সহযোগিতা করা। সমাজের অধঃপতন ও বিপদের সময় দেখা যায়, আমরা কত শ্রেণীর মানুষ একটা সমাজকে নিয়ে ভাবি। একটি ভঙ্গুর সমাজকে টেনে তুলতে কতগুলো মানুষের চিন্তা, কর্ম, আর সহযোগিতা প্রয়োজন হয়? স্বাভাবিকভাবে দেখলে মনে হবে আমাদের চলার পথে সমাজের কোন অবদান নেই। কিন্তু মূল বিষয় হলো, আমাদের প্রতিটি পদক্ষেপে রয়েছে সমাজ ও সামাজিক প্রক্রিয়ার নানা অবদান। উদাহরণসরূপ বলা যায়, যখন আমাদের সমাজে কোন বিপর্যয় নেমে আসে বিশেষ করে মহামারি, অগ্নিকান্ড বা খরা, বন্যা জলোচ্ছ্াসের মত কোন প্রাকৃতিক দুর্যোগ তখন আমাদের চারপাশ থেকে সহযোগিতার অসংখ্য হাত বেরিয়ে যায় নানা সংগঠনের নামে। অনেক সময় জীবনের ঝুঁকি নিয়েও তাদের কাজ করতে দেখা যায়। বিভিন্ন স্থানে অগ্নিকান্ড, ভবন ধস, জাহাজ ডুবিতে এর যথেষ্ট প্রমাণ আমরা দেখেছি। অর্থাৎ আমাদের জীবন পরিচালনা করার পথে যেমন পরিবারের ভূমিকা রয়েছে, তেমনি সমাজের নানা ধরনের সংগঠনের ভূমিকাও রয়েছে যথেষ্ট পরিমাণে।

চীনা দার্শনিক কনফুশিয়াস এর একটি মহামূল্যবান উক্তি “He who wished to secure the good of others, has already secured his own” অর্থাৎ যে ব্যক্তি অন্যের কল্যাণের ইচ্ছা পোষণ করে সে প্রকৃত পক্ষে নিজের কল্যাণই নিশ্চিত করে। সামাজিক সংগঠনে যুক্ত হওয়ার মাধ্যমে মানুষের কল্যাণে কাজ করার প্রেরণা পাওয়া যায়। সামাজিক সংগঠনগুলোতে যুক্ত হওয়ার মাধ্যমে ইতিবাচক গুণাবলী তৈরী হয়। মানুষের মধ্যে নেতৃত্ব গুণ তৈরী হয়। দায়িত্বশীলতা বাড়ে, সামাজিক দায়বদ্ধতা বাড়ে। একজন সামাজিক সংগঠনের কর্মী গান আবৃত্তি কিছু যদি নাও জানে তবুও তিনি একজন সংগঠন না করা মানুষের চেয়ে আলাদা। প্রতিটি সামাজিক সংগঠনের মৌলিক বিষয় একই। সামাজিক সংগঠন সবার মতকে শ্রদ্ধা করা, সদস্য হিসেবে নিজ দায়িত্ব পালন করা, নিজেকে বিকশিত করা, একসঙ্গে কাজ করতে উদ্বুদ্ধ হওয়া সহনশীল হওয়া ইত্যাদি শেখায়। তাছাড়া সুনির্দিষ্ট কিছু মূল্যবোধের ভিত্তিতে কার্যক্রম পরিচালনা করতেও শিক্ষা দেয় সামাজিক সংগঠন। এখন মানুষ মানুষে যে অসহিষ্ণুতা, অস্থিরতা সামাজিক অবক্ষয় দেখা যায় এগুলো দূর করতে হলে সুস্থ সংস্কৃতির বিকাশ প্রয়োজন।

সামাজিক সংগঠনের মাধ্যমে সামাজিক সুস্থতা আনা সম্ভব। নিজেকে একজন চৌকস মানুষ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে হলে একজন উদার মানুষ হতে হলে লেখাপড়ার পাশাপাশি একজন শিক্ষার্থীকে সামাজিক দায়বদ্ধতায় কাজ করতে হবে। আকাশ আমায় শিক্ষা দিল উদার হতে ভাইরে, কর্মী হওয়ার মন্ত্র আমি বায়ুর কাছে পাইরে। সেজন্য শিক্ষার্থীদের সমাজ সেবামূলক সংগঠন করতে হবে। একটি কথা মনে রাখতে হবে শুধু পরীক্ষায় ভাল ফল করলেই হয়না। সফল মানুষ হতে হলে নানা দিক থেকে চৌকস হতে হয়। ব্যাক্তির সঙ্গে সমাজের বন্ধন যখন দুর্বল হয়ে পড়ে তখন সমাজে নানা ধরনের বিশৃঙ্খলা ও অনাকাঙ্খিত পরিস্থিতি তৈরী হয়। সেই ক্ষেত্রে ব্যক্তির সঙ্গে সমাজের সম্পর্ক মধুর করার পেছনে আদর্শ সংগঠনের ভূমিকা অগ্রগণ্য। মানুষে মানুষে সম্পর্ক যত গভীর ও মধুর হবে সমাজ তত ভালো থাকবে, সুন্দর হবে সামাজিক বিশৃঙ্খলাও কম থাকবে।
এলাকা, পাড়া ও মহল্লার আইন-শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ সামাজিক সমস্যা দূরীকরণ এবং সুশৃঙ্খল সমাজ গঠন করার জন্য সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের উদ্ভব অনেক আগ থেকেই। এখানে কোনো রাজনৈতিক স্বার্থ নেই। এখানে রাজনীতি যার যার সামাজিক সংগঠন সবার। শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে এমন সব নিয়ন্ত্রন ব্যবস্থা সমাজের জন্য পাথেয় হিসেবে কাজ করে আসছে। ব্যক্তির সঙ্গে সমাজের বন্ধন সুদৃঢ় করতে আইনের শাসনের প্রয়োজনীয়তাও অনস্বীকার্য। সামাজিক সংগঠন কল্যাণমূলক কাজ করতে মানুষকে উৎসাহিত করে। পবিত্র কুরআন মাজিদে এরশাদ হচ্ছে “তোমরা কল্যাণমূলক কাজে প্রতিযোগিতার মাধ্যমে অগ্রসর হও। -সুরা বাকারা ১৪৮।

হযরত আলী (রা:) বলেছেন মানুষের দুঃখ দেখে তুমি যদি তার বিপদে এগিয়ে না আসে তবে মনে রেখো তুমিও একদিন বিপদে পড়বে তখন কেউ তোমার কান্না শুনবে না। ইংরেজীতে একটি কথা আছে “A man who builds wall instead of bridge has no right to complain if he is alone” অর্থাৎ কেউ যদি সেতুর বদলে প্রাচীর রচনা করে নি:সঙ্গ হলে অভিযোগ করার অধিকারটিও সে হারায়। হিন্দু ধর্মশাস্ত্র মতে মানুষের মধ্যে রজ: গুন রয়েছে তম: গুন ও রয়েছে। রজ: গুণ হলো সৎকর্ম। সবধর্মই সৎকর্মকে মানুষের সর্বোচ্চ গুণ হিসেবে বিবেচনা করে। সামাজিক সংগঠনে যুক্ত হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মানুষের কল্যাণে কাজ করা যায়। মানুষে মানুষে বন্ধুত্বের বিকাশ ঘটানো যায়, রবীন্দ্রনাথ বলেছেন আমরা বন্ধুর কাছ থেকে মমতা চাই, সমবেদনা চাই, সাহায্য চাই। সেজন্যই বন্ধুকে চাই।
আমাদের মহানবী নবুয়ত পাওয়ার আগেই সমাজ সেবার জন্য তরুণদের নিয়ে হিলফুল ফুজুল নামে সেবা সংঘ গঠন করেছিলেন। নবুয়ত পাওয়ার পরও তিনি সাহাবীদরে নিয়ে সংঘবদ্ধ ভাবে কাজ করেছেন। হযরত শাহজালাল (রহ:) সিলেটে এসেছিলেন ৩৬০ জন আওলিয়া (সহযাত্রী) নিয়ে। মহামতি বুদ্ধের আশ্রমে থাকতেন সাধনার জন্য শত শত ভিক্ষুক। বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধ সংঘবদ্ধ হওয়ার সফলতার বিস্ময়কর উদাহরণ।

সামাজিক সংগঠন মানুষকে সবার কাছে পরিচিত করে তুলে। সংগঠনে যুক্ত হওয়ার মাধ্যমে বিভিন্ন তথ্য আদান-প্রদানরে মাধ্যমে সবাই লাভবান হয়। যেমন আপনার যদি একটি আপেল থাকে আপনি যদি অন্য একজনকে দেন অন্যজনও যদি আপনাকে একটি আপেল দেয়, উভয়েরই একটি করে আপেল থাকলো। অন্যদিকে যদি আপনার একটি আইডিয়া থাকে আপনি যদি অন্যজনের সাথে শেয়ার করেন এবং অন্যজন যদি আপনার সাথে আর একটি আইডিয়া শেয়ার করে উভয়েরই দুটি করে আইডিয়া হয়ে গেল। সংগঠন মানুষের কল্পনাশক্তিকেও শাণিত করতে পারে। আইনস্টাইন বলেছেন Imagination is more powerful than knowledge. আমেরিকান ঔপন্যাসিক জ্যানেট পেনার বলেছেন Genius is immediate but talent takes time. প্রতিভা তাৎক্ষণিক, ঐশ্বরিক, কিন্তু মেধাবী হতে সময় লাগে, পরিশ্রম ও লেখাপড়ার মাধ্যমে মেধাকে বিকশিত করা যায়। এক্ষেত্রে সংগঠন অনেক উপকারে আসে।

লক্ষ্য অর্জনের জন্য নিজের মেধাকে কাজে লাগাতে হয়। পরিকল্পিত পরিশ্রম করতে হয়। যুগে যুগে যারাই বড় হয়েছেন, মহান হয়েছেন তাদের প্রত্যেকের জীবনেই একটা লক্ষ্য ছিল। মন ছবি ছিল। বরেণ্য শিক্ষাবিদ অধ্যাপক আব্দুল্লাহ আবু সায়ীদ বলেছেন কোন ভাবেই এক সেকেন্ডের জন্যও সময়কে নষ্ট করা পাপ। নিজেকে দুঃখী মনে করাও অপরাধ। ইংরেজি নাট্যকার শেকসপিয়র বলেছেন “কাজ ও আনন্দ সময়কে সংক্ষিপ্ত করে দেয়”। জীবনে প্রতিষ্ঠিত হতে হলে লক্ষ্যের প্রতি গুরুত্ব¡ দিতে হবে। সামাজিক সংগঠন করলে মনের দেওলিয়াত্ব ঘোচে, দুর্দশার চক্র থেকে বেরিয়ে আসা যায়। জীবন ও জগত সম্পর্কে জানা শোনা বাড়ে। সংগঠন একদিকে জীবনের পরিধি বাড়ায় অন্যদিকে মানুষকে স্বপ্ন দেখতে শেখায়। মানুষের ইতিবাচকতাকে বাড়িয়ে আশাবাদী করে। মানুষকে প্রচন্ড আত্ববিশ্বাসী করে কাজের প্রেরণা ও সাহস যোগায়। তাছাড়া সংগঠন আনন্দিত করতেও সহায়তা করে। এরিস্টটল বলেছিলেন “Pleasure in the job put perfection in the work” ।

সংগঠন মানুষের নেতিবাচকতা থেকে বেড়িয়ে আসতে সহযোগিতা করে, হতাশা ও দুঃখবোধ থেকে বেড়িয়ে আসতেও মানুষকে সাহায্য করে। চলার পথে একে অন্যকে সহযোগিতা করার মানসিকতা তৈরী করে। জীবনের প্রতিটি মুহূর্তকে উপভোগ করার পরিস্থিতিও তৈরী করে দেয় সংগঠন। সমাজ জীবনে সকল অবক্ষয় সমাজকে অন্ধকার থেকে আলোর পথে নিতে অগ্রনী ভূমিকা রাখেন সুশীল সমাজের নেতৃবৃন্দ। বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন, ৭১ এর মহান স্বাধীনতা আন্দোলনের তাত্তি¡ক ভিত্তি সুশীল সমাজেরই সৃষ্টি। ব্যক্তির সংগে ব্যক্তির এবং ব্যক্তির সংগে সমাজের সম্পর্ক সুন্দর করার পেছনে সামাজিক সংগঠন সমূহের অবদান অনস্বীকার্য। প্রায় সকল ধর্মগ্রন্থেই আছে দুটি জিনিস যা মানুষের ধ্বংস অনিবার্য করে তোলে। প্রথমটি অহংকার, দ্বিতীয়টি লোভ। সত্যিকারের সংগঠন এ বিষয় গুলো থেকে দূরে রাখতেও সহায়তা করে।

“উদ্দীপ্ত তরুণ ফাউন্ডেশন” একটি অরাজনৈতিক, অসাম্প্রদায়িক, স্বাধীন সার্বভৌমত্ব বাংলাদেশ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী এবং সুনির্দিষ্ট কাঠামোর আওতায় থেকে সর্বদাই লক্ষ্যে নির্দেশিত স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন হিসেবে পরিচালিত হচ্ছে এবং ভবিষ্যতেও হবে মর্মে সবসময়ই বিশ্বাস করি ।

সহযোগী সংস্থা

গরীব কিন্তু মেধাবী শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিনামূল্যে পাঠদান কার্যক্রম পরিচালনা এবং প্রয়োজনীয় শিক্ষা উপকরণ বিতরণ করার স্থায়ী প্লাটফর্ম হিসেবে প্রতিষ্ঠিত একটি শিক্ষামূলক সংস্থা যা “উদ্দীপ্ত তরুণ ফাউন্ডেশন” -এর সরাসরি তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হবে।

দরিদ্রতা দূরীকরণ ও স্বনির্ভর জাতি গঠনের লক্ষ্যে সমিতির সদস্যদের মধ্যে ক্ষুদ্র অর্থায়ন প্রকল্প চালু করার উদ্দেশ্যে সমবায় অধিদপ্তর হতে নিবন্ধন প্রাপ্ত একটা সংস্থা ।

নীলফামারী জেলাব্যাপী আইসিটি প্রশিক্ষণ এবং ফ্রী ল্যান্স পেশাদার তৈরির কার্যক্রম চলমান রাখার নিমিত্ত “উদ্দীপ্ত তরুণ ফাউন্ডেশন আইটি সেন্টার” নামে স্থায়ীভাবে একটি ল্যাব বাংলাদেশ কারিগরী শিক্ষা বোর্ড হতে নিবন্ধন পূর্বক প্রতিষ্ঠা ও পরিচালনা করা হবে।

সামাজিক, সাংস্কৃতিক, শিক্ষা, ক্রীড়া ও যুব উন্নয়নমূলক কার্যক্রম পরিচালনা করার নিমিত্ত যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর হতে নিবন্ধন প্রাপ্ত একটি সংস্থা।